অবিবাহিতা মেয়ে কিভাবে চিনবেন !

পরিবর্তন মানুষের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। জন্মের পর কৈশোরে পদার্পন থেকে বিয়ের আগ পর্যন্ত একটা মেয়ের শারীরিক গঠন যেরকম থাকে বিয়ের পরে সেটা আর সেরকম থাকে না। শারীরিক প্রয়োজনেই পরিবর্তন হয়ে যায় সব।

বিয়ের আগে অনেক পুরুষই কুমারী মেয়ে চেনা নিয়ে উদ্বেগে থাকেন। অনেকে আবার অক্ষতযোনী মেয়ে না পেলে তুলকালাম কাণ্ড বাঁধিয়ে ফেলেন। তাদের অবগতির জন্য আমাদের আজকের আয়োজন। আসুন জেনে নিই কুমারী মেয়ে চেনার উপায়।

আগেই বলে রাখি কুমারী মেয়ে চেনার জন্য সাধারণত তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবে মেয়েদের যোনী এবং স্তন দেখে মোটামুটি কমারী মেয়ে চেনা যায়। তবে অনেক মেয়ের বংশগতভাবেই স্তন বড় থাকে।

এমনও ঘটনা দেখা গেছে যে, একটি মেয়ের স্তন বেশ বড়, কিন্তু কোন ছেলেকে চুম্বন করা তো দূরের কথা, কখনো হস্তমৈথুন এবং সেক্স পর্যন্ত করেনি। তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি কুমারীত্ব হারিয়েছে? মোটেই নয়।

আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সেক্স করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার কুমারীত্ব নিয়েছে। তবে আসলেই কুমারীমেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই।

তবুও নিম্নে স্তন এবং যোনী দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার কয়েকটি লক্ষণ তুলে ধরা হলোঃ

স্তনঃ

১. স্তন ছোট হবে।

২. চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়।

৩. দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়।

৪. স্তনের বোটার চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর মতো হবে এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে।

৫. নিপলের আকার ছোট হবে। সিউডোভারজিন বা নকল কুমারীঃ অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার যৌনমিলনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অক্ষত থাকে। এদের সিউডোভারজিন বা নকল কুমারী বলাহয়। তবে এর হার অনেক কম।

যৌনীঃ

১. ল্যাবিয়া মাইনরা অর্থাৎ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবে না।

২. ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং যোনীমুখ দেখা যাবে না।

৩. হাইমেন অর্থাৎ সতিচ্ছদ অক্ষত থাকবে। যদিও অনেক কারনেই ছিঁড়ে যেতে পারে। এটি ছিঁড়লে সাধারণত রক্তক্ষরণ হয়।

৪. যোনীপথ সরু এবং ভিতরের ভাঁজগুলি কম মসৃণ হবে। ভাজ অনেক বেশি হবে।

৫. ক্লিাটোরিস বা ভগাঙ্কুর খুব ছোট এবং এর আবরণকারী চামড়াও পাতলা হবে।

৬. ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের প্রান্ত একত্রে থাকবে।

তবে যেসব মেয়ে বেশি খেলাধুলা/ শরীরচর্চা করে, সাইকেল/মোটরসাইকেল চালায়, ঘোড়ায় চড়ে এবং হস্তমৈথুন করে তাদের হাইমেন বা সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মূলত এভাবেই একটা মেয়েরকুমারীত্ব চিহ্নিত করা যায়।